July 13, 2025, 2:55 pm

শ্যামনগরের স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে থানায় নিয়ে হয়রানির অভিযোগ

Reporter Name
  • Update Time : Sunday, October 8, 2023,
  • 161 Time View

শ্যআমনগর প্রতিনিধি::শ্যামনগর উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্নে পুষ্প জুয়েলার্স এর মালিক বিকাশ চন্দ্র ঘোষকে অভিযোগ ছাড়াই তার নিজ প্রতিষ্ঠান থেকে ডেকে থানায় নিয়ে হয়রানী শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

পুষ্প জুয়েলার্স এর মালিক বিকাশ চন্দ্র ঘোষ বলেন আমি ৮ই অক্টোবর শনিবার দুপুর ১২ টার দিকে নিজ প্রতিষ্ঠান বসে কাজ করছিলাম সেই মুর্হুতে এস আই আহাদ সাহেব আমার দোকানে এসে বলে আপনার নামে অভিযোগ হয়েছে স্যার ডাকছে থানায় চলেন আমি তাদের সাথে কোন তর্ক না করে থানায় চলে আসি আসার সাথে সাথে থানার হাজতে আমার রেখে দেয়।

পরবর্তীতে আমি জানতে পারি আমাকে থানায় আনার আগ মুহূর্তে কোন অভিযোগ আমার নামে হয়নি।আমাকে থানায় নিয়ে যাওয়ার পরবর্তীতে ভুরুলিয়া ইউনিয়নের সাহাদাত গাজীর কাছ থেকে অভিযোগে সহি করে নেয় এস,আই আহাদ
এবিষয়ে ভুরুলিয়া ইউনিয়নের সাহাদাত হোসেন বলেন আমি বিকাশ চন্দ্র ঘোষকে থানায় নিয়ে যাওয়ার আগে কোন অভিযোগ করিনি বিকাশ চন্দ্র ঘোষের থানার নিয়ে যাওয়ার পরে আমাকে স্যার বলে ওই দোকানে যেয়ে দরখাস্ত সহি করে দিয়ে আসেন পরে স্যারের কথা অমান্য না করে আমি সহি করে দিলেও মীমাংসা করতে চাই কিন্তু বার বার মীমাংসার কথা বলেছি আমি এবং আহাদ স্যার একটু খরচের কথা বলেছিলো।

এবিষয়ে জুয়েলার্সার শ্যামনগর উপজেলার সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত বলেন পুষ্প জুয়েলার্স মালিক বিকাশ চন্দ্র ঘোষ ১৬ থেকে ১৭ বছর বয়সের এক ছেলের কাছ থেকে স্বর্ণের চেইন কিনেছিল পরবর্তীতে তার পরিবার জানতে পেরে ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলে বলে আমি বিক্রি করে দিয়েছি পুষ্প জুয়েলার্সে পরে তার পরিবার এসে আমি যে সভাপতি জুয়েলার্সের এটা ওরা জানে না আমার পাশে এক দোকানে জিজ্ঞাসা করছে কি করা যায় ওখান থেকে কেউ-না- কেউ থানায় ফোন দিয়েছিল পরবর্তীতে পুলিশ আসে এসে তাকে থানায় জিজ্ঞাসা করার জন্য নিয়ে যায় আমরা উনাকে কাছে জিজ্ঞাসা করলাম আপনি মামলা করবেন না মীমাংসা করবেন উনি এক কথায় বললো আমি মীমাংসা করবো সেটাই আমি জানি টাকা লেনদেন হয়েছে কিনা এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।

এ বিষয়ে পুষ্প জুয়েলার্সের মালিক বিকাশ চন্দ্র ঘোষ বলেন আমিতো থানায় আটকা ছিলাম আমার ছোট ভাই যেয়ে জুয়েলার্স এর সভাপতি উজ্জল দত্তকে নিয়ে বিশ হাজার টাকা দিয়েছে আমি থানা থেকে বাইরে বের হয়ে এই টাকাটা পরিশোধ করতে হয়েছে।
এ বিষয়ে শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আবুল কালাম আজাদ বলেন আমার নলেজে নেই।

এবিষয়ে এস আই আহাদ কাছে জানতে চাইলে দেখা করার কথা বলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

ISO,NO-QMS/012111/0919