৯ অক্টোবর ২০২৩,নীলফামারী প্রতিনিধি:- নীলফামারীর জলঢাকায় হঠাৎ করে বেড়েই চলছিল চুরি ছিনতাই ও মাদকের কারবার। বিশেষ করে মাদকাসক্তরা মাদকের টাকা জোগান দিতে দিনে দুপুরে ও রাতে শুরু হয়েছিল গরু ছাগল ভেড়া রাজহাস থালা বাটি গ্লাস চুরির হিড়িক। যা বর্তমান জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মুক্তারুল আলমের ব্যাপক নিরলস প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি অনেক স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। সম্প্রতি,চলতি মাসের মধ্যে ওসির তৎপরতায় চুরি হওয়া স্বর্ণ,থালা বাটি,গরু,ছাগল,বাইসাইকেল মোটরসাইকেল সহ একের পর এক চুরি হওয়া মালামাল উদ্ধার ও চোরা কারবারিকে গ্রেফতার করে সর্বমহলে প্রসংশিত হচ্ছেন ওসি মুক্তারুল আলম। জানা গেছে, বর্তমান থানার ওসি মুক্তারুল আলম এর কঠোর দিকনির্দেশনায় মাদক,সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ,বাল্যবিবাহ, আত্মহত্যা,সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধে উপজেলার১টি পৌরসভা সহ ১১ ইউনিয়নে দায়িত্বে থাকা বিট পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রতিনিয়ত প্রতিটি ইউনিয়ন পৌরসভার ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সজাগ থেকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। যার ফলে বিট পুলিশ কর্মকর্তারদের কঠোর অবস্থানের জন্য অল্প সময়ের মধ্যে অনেকটায় চুরি ছিনতাই,মাদক,বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সাফল্য অর্জন করতে সফল হয়েছেন ওসি মুক্তারুল আলম। ওসি মুক্তারুল আলম জানান,জেলা পুলিশ সুপার ও সদর সার্কেল স্যারের দিকনির্দেশনায় চুরি ছিনতাই,মাদক সন্ত্রাস,জঙ্গিবাদ,বাল্যবিবাহ,আত্মহত্যা,সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধে সাধারন মানুষকে সচেতন করতে ব্যাপক তাকে প্রচার-প্রচারণা চালানো হচ্ছে। উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডসহ স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা গুলোতে সপ্তাহের প্রায় দিন সাধারন জনগণকে চুরি ছিনতাই,মাদক,জঙ্গিবাদ,বাল্যবিবাহ, সড়ক দুর্ঘটনা,আত্মহত্যার বিষয় গুলো নিয়ে তাদের সচেতন করে তুলতে ও কি ভাবে প্রতিরোধ করতে হবে তা নিয়ে দিনরাত জলঢাকা থানার পক্ষ থেকে প্রচার-প্রচারনা চালানো হচ্ছে। তিনি আরও বলেন,সমাজ থেকে অপরাধীদের দূর করতে পুলিশের পাশাপাশি সাধারণ জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে বলে জনসাধারণকে আহবান জানান। জলঢাকা থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মুক্তারুল আলম বলেন- মাদক,সন্ত্রাস,বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং,চুরি,ছিনতাই ও জঙ্গি কর্মকান্ডের সাথে যারা যুক্ত তাদের প্রতিরোধ করতে আমরা সর্বদা বদ্ধপরিকর। আপনারা আমাদের তথ্য দিয়ে সহায়তা করবেন। আমরা আছি আপনাদের সাথে